বেকার থাকার দিন শেষ: ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং শিখুন, আয় করুন নিশ্চিন্তে
আপনি হয়তো ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিওতে দেখে থাকবেন যে ইন্টারনেট থাকলেই মাসে হাজার হাজার ডলার ইনকাম করা যায়। প্রকৃতপক্ষে তা সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা এবং এক কথায় প্রতারণা। আপনি যদি মাসে ভালো একটি এমাউন্ট ফ্রিল্যান্সিং করে ইনকাম করতে চান, সেক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং এ আপনার দক্ষতা বৃদ্ধি ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই।
ফ্রিল্যান্সিং আমাদের জানা একটি শব্দ হলেও বর্তমান সময়ে এর চাহিদা ব্যপক আকারে বৃদ্ধি পেয়েছে। করোনাভাইরাসের মহামারীর এই সময়ে আমরা অনেকেই চাকরি হারিয়েছি। আবার যাদের চাকরী আছে, তাদের অনেকেরই কমেছে বেতন। আর ঠিক এজন্যই আর্থিক স্বচ্ছলতা আনার জন্য ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং এর প্রয়োজন ও চাহিদা বিদ্যুৎ গতিতে বৃদ্ধি পেয়েছে।
কেন করবেন ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং?
আমরা খুব ভালো করেই জানি শিক্ষিত এবং উচ্চ শিক্ষিত হওয়া সত্বেও আমাদের দেশের মেধাবী তরুণরা দিনের পর দিন বেকার ঘুরে বেড়ায়। যারা টুকিটাকি টিউশন বা প্রাইভেট পড়িয়ে হাতখরচ চালাতো, চলমান করোনা পরিস্থিতীতে তাও প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়াচ্ছে।
বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বেশ বড় একটা অংশ তাদের টিউশন হারিয়েছে। আর্থিক স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে দেশের বিশাল একটি জনগোষ্ঠী হন্যে হয়ে আয়ের উৎস খুঁজছে। কিন্তু প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানই করোনাকালীন সময়ে বন্ধ থাকায় তা আর সম্ভব হয়ে উঠছে না।
আর এমন পরিস্থিতিতে আপনার ঘরে বসে ইনকামের সুযোগ তৈরি করে দিতে পারে কেবল ফ্রিল্যান্সিং এর দক্ষতা। ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং করে যে আপনি কেবল নিজের স্বচ্ছলতা আনতে পারেন তাই নয়, পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিতে বিশেষ অবদান রাখতে পারেন।
বর্তমানে বাংলাদেশে সফল ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা প্রায় ৬ লাখেরও বেশি। আর আপনার মতো নতুন অনেকেই আছেন যারা ফ্রিল্যান্সার হয়ে আয় করতে চান। তবে কিভাবে তা করতে হয়, এর শুরুটা কোথায়, তা অধিকাংশেরই অজানা।
আপনি যদি ঘরে বসে ইনকাম করতে চান তাহলে প্রথমে যে কোন বিষয়ে আমার স্কিল অর্জন করতে হবে আর আপনি যদি ওয়েব ডিজাইন ও ডেভলমেন্টে স্কিল ডেভলপ করতে চান তাহলে ABM SOFT অনলাইন কিংবা অফলাইন কোর্সে ভর্তী হতে পারেন। কোর্স ফি বর্তমানে 25% ডিসকাউন্ট চলছে। আপনার আসনটি নিশ্চিত করতে যোগাযোগ করুন। আমাদের সাথে।
ঠিকানা : প্রাণী সম্পদ অফিসের পূর্ব পাশ্বে, কলারোয়া, সাতক্ষীরা।
মোবাইল : 01907-120134